
রায়পুর উপজেলার ৭ নং বামনী ইউনিয়নের কলাকোপার একটি মাদ্রাসা এবং দেশব্যাপী পরিচালিত ১০টিরও অধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালককে হয়রানি ও অন্যায় ভাবে প্রতিহিংসামূলকভাবে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। শিক্ষা, নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধে অবদান রাখা একজন প্রথিতযশা শিক্ষাবিদের বিরুদ্ধে এমন মামলা দায়ের হওয়ায় শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকসহ সর্বস্তরের শুভানুধ্যায়ীরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
শিক্ষক-শিক্ষার্থী মহল মনে করছে—এটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ঘৃণ্য প্রচেষ্টা।
সত্য ও ন্যায়বিচারে বিশ্বাসী জনগণ বলছে—এ ধরনের অন্যায় ও ভিত্তিহীন মামলা দেশের শিক্ষা অঙ্গনকে কলঙ্কিত করার সামিল।
সাক্ষীগণ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, প্রতিহিংসার কারণে প্রকৃত ঘটনা ধামাচাপা পড়ছে, যা সামাজিক অস্থিরতা তৈরি করছে।
বিচক্ষণ মহল মনে করছে, সুষ্ঠু তদন্ত ছাড়া এমন মামলার বিচার হলে নিরপরাধ মানুষ ভুক্তভোগী হবেন এবং ষড়যন্ত্রকারীরা পার পেয়ে যাবেন।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, কিছু কুচক্রী মহলের প্ররোচনায় বাদীকে দিয়ে মামলা করানো হয়েছে। ফলে এটি প্রতিহিংসাপরায়ণ মহলের একটি চক্রান্ত ছাড়া আর কিছু নয় বলে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করছে।
স্থানীয় সামাজিক-সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ মনে করছেন—একজন শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবীর সুনাম নষ্ট করার এহেন প্রচেষ্টা দেশের শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধকে আঘাত করছে। তারা অবিলম্বে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এই ষড়যন্ত্রমূলক মামলার আসল হোতাদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।